কেলি-মিউরিয়েটিকাম (Kali Muriaticum)
অন্য নাম।-পটাসিয়াম-ক্লোরাইড। ডাঃ সুসলার আবিষ্কৃত দ্বাদশটি টিসু-রেমিডির অন্যতম। ব্যবহারস্থল।-কেলি-মিউরের জিহবা লক্ষণটি বিশেষভাবে নির্দেশক। এটার জিহবাটি পাংশু বা শ্বেতবর্ণ ময়লা দ্বারা আবৃত। জিহবা সাদা এবং পুরু-গাঢ় দুধের মত অ্যান্টিম-ক্রুড। অপেক্ষাকৃত কম পুরু বা পাতলা সাদা জিহবা -অ্যান্টিম-টার্ট, ব্রাইয়ো, নাক্স ভমিকা (সম্মুখভাগ পরিষ্কার-পশ্চাৎভাগ সাদা লেপাবৃত), পালসেটিলা-সাদা বা ঈষৎ হলদে রঙের।
ক্রিয়াস্থল। সর্দি, শ্বাসকষ্ট ও ডিফথিরিয়া। কোনও স্থানের প্রদাহের দ্বিতীয় অবস্থায় অর্থাৎ পাকিবার পূর্বে এটা ফলপ্রদ। সন্ধিসকলের স্ফীতি এবং তালুমূল-গ্রন্থির প্রদাহে এই ঔষধ সুন্দর কাজ করে। ডাঃ ন্যাশের মতে বধিরতার প্রথম অবস্থায় ইহাদ্বারা উপকার হওয়ার সম্ভাবনা।
প্রদর্শক লক্ষণ।–মৃগীরোগ। কোন চর্মরোগের সঙ্গে বা কোন চর্মরোগ, একজিমা প্রভৃতি চাপা পড়ে মৃগীরোগ হলে। শোথ রোগ, হৃৎরোগ, লিভারের রোগ, কিডনীর রোগ প্রভৃতি হতে শোথ দেখা দিলে। চামড়ার উপর ময়দার গুঁড়ার মত আঁশ উঠে। মাম্পস। পুড়ে যাবার পর; আঘাত লাগলে। কানে পুঁজ। বাতরোগ। ক্রিমি। টিকা দেওয়ার কুফল। আমাশয়।
মেনিঞ্জাইটিস বা মস্তিষ্কাবরণ ঝিল্লী-প্রদাহ। – মেনিঞ্জাইটিস রোগের দ্বিতীয় অবস্থায় এটা উপযোগী। রোগীর চোখতারকা বিস্তৃত। রস-ক্ষরণ আরম্ভ হলেও এটা প্রয়োগ করলে রস শোষিত হয়ে যায়।
চোখের অসুখ। -চোখ হতে যদি গাঢ় শ্বেতবর্ণের পুঁজ বের হয়, তবে ইহাদ্বারা উপকার দর্শে। চক্ষের উপর একটি ছোট রসগুটি উঠে ক্রমশঃ তা ক্ষতে পরিণত হয়, চোখের ভিতর করকর করে। এই ঔষধে প্রায়ই চোখ লাল হয় না।
কানের নানাবিধ রোগ।-কানের ভিতর বেদনা, সেইসঙ্গে কানের অস্থিসকল ফুলে উঠে কান পাকা রোগের এটা একটি উত্তম ঔষধ। কানের স্রাব সাদা, স্রাব প্রচুর নয়। কানে কম শুনে। মধ্যকর্ণের পুরাতন পুঁজস্রাবের ফলে বা সর্দির জন্য বধিরতায় কেলি-মিউর অতি উত্তম কাজ করে। কানের বাহিরের গ্রন্থি স্ফীতির জন্য বধিরতা জন্মিলে বা গলার রোগের জন্য বধিরতা হলে এতে উপকার দর্শে। গাঢ় শ্বেতবর্ণের কর্ণস্রাব ও সাদা বা পাংশুটে বর্ণের ময়লা জিহবা এই ঔষধের নির্ণায়ক লক্ষণ।
সর্দি।-সর্দির দ্বিতীয় অবস্থায় যখন নাক হতে গাঢ়, অস্বচ্ছ, সাদা শ্লেষ্মাস্রাব নিঃসৃত হয়, সেই সঙ্গে জিহবা পূর্ববর্ণিতরূপ থাকে তখন কেলি-মিউর ব্যবহার্য্য।
তুলনীয়।-ব্রাইওনিয়া-পানির মত কাঁচা সর্দিতেও যেমন উপকারী, ঘন, পাকা সর্দিতেও তেমনি উপযোগিতার সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কেলি-বাই- শক্ত, আঠালো, চটচটে সর্দি, সবুজের আভাযুক্ত হলদে রঙের ঘন, নাক দিয়ে দড়ির মত লম্বা হয়ে ঝুলতে থাকে। কেলি-সাফ ও পালসেটিলা -হলদে রঙের গাঢ় সর্দি। মার্ক-সল-হলদে রঙের আভাযুক্ত সবুজ বর্ণের গাঢ় পুঁজের মত সর্দিস্রাব। বিদাহী, স্রাব যেখানে লাগে সেস্থান হেজে যায়।
জিহবা-ক্ষত।-মুখ ও জিহবার ক্ষত, ছোট শিশুদের ক্ষত, ক্ষতের বর্ণ সাদা। জিহবা ও মুখের সাথে ঘাড় ও চোয়ালের নিকটবর্ত্তী গ্রন্থিসমূহের স্ফীতি, সেইসঙ্গে মুখের ভিতর টাটান ব্যথা ও জিহবায় কাঁটা উঠার ভাব।
ক্রিমি।-ছোট ছোট সাদা সূতার মত ক্রিমি অথবা ঐ প্রকার ক্রিমির জন্য মলদ্বার চুলকাইলে ব্যবহার্য্য। সাদা সূত্রবৎ ক্রিমি এবং তজ্জনিত উপসর্গে কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধও বিশেষ উপযোগিতার সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। টিউক্রিয়াম- ক্ষুদ্র সূত্র ক্রিমির অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔষধ, শিশু ঘুমের ঘোরে মলদ্বার খোটে বিছানায় এপাশ-ওপাশ করে। মার্ক-সল-মলদ্বার চুলকায়, বহু ক্ষুদ্র ক্রিমি একত্রে মলদ্বারে অবস্থিতি করে, মুখে ও শ্বাস-প্রশ্বাসে দুর্গন্ধ। ইগ্নেসিয়া-ক্ষুদ্র ক্রিমি জন্য গুহ্যদ্বারে চুলকানি; আক্ষেপ উপস্থিত হয়। ইন্ডিগো -সূত্রক্রিমি নাশ করার এটার বিশেষ ক্ষমতা আছে, ক্রিমি জন্য আক্ষেপ ও তড়কা। ষ্ট্যানাম হ্যানিমান বলেন এটা দ্বার ক্রিমিগুলি নিস্তেজ ও অবসাদগ্রস্ত হয়। কিউপ্রাম, অক্সাইডেটাম-নাইগ্রাম -সর্বপ্রকার ক্রিমিতেই উপযোগী। সিনা – কেঁচো জাতীয় ক্রিমিতে সমধিক উপকারী হলেও ডাঃ কাউপারথোয়েট বলেন-উভয় জাতীয় ক্রিমিতেই এটা বিশেষ উপযোগী। ক্যালেডিয়াম – অল্পবয়সী বালিকাদের ক্ষুদ্র ক্রিমি। যোনি মধ্যে ঢুকে নানা উত্তেজনা জন্মায়।
প্রমেহ ও উপদংশ। -গাঢ় শ্বেতবর্ণের পিচ্ছিল শ্লেষ্মাস্রাব এটার নির্দিষ্ট লক্ষণ। প্রমেহের দ্বিতীয়াবস্থায় মূত্রাশয়-প্রদাহেও এটা ব্যবহাৰ্য্য। প্রস্রাবে ইউরিক-অ্যাসিডের তলানি পড়ে। কোমল উপদংশ-ক্ষতেরও এটা একটি উত্তর ঔষধ। আক্রান্ত স্থান ফুলে সেটা হতে সাদা রঙের পুঁজের মত স্রাব বের হয়, জিহবায় সাদা পুরু লেপ পড়ে। প্রমেহ রোগে হঠাৎ স্রাব বন্ধ হয়ে অন্ডকোষে প্রদাহ জন্মিলে কার্যকরী।
তুলনীয়।-অ্যাসিড-নাইট্রিক ও মার্ক-কর, উভয় ঔনধেই উপদংশ ক্ষতে সাদা Slough থাকে। পারদের অপব্যবহারে অ্যাসিড-নাইট্রিক অধিকতর উপযোগিতার সাথে ব্যবহৃত হই.. থাকে। ক্যালোট্রপিস -রোগের দ্বিতীয় অবস্থায়, পারদের অপব্যবহারের ইতিহাস থাকলে এটা বিশেষ উপযোগিতার সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চর্মে উদ্ভেদ, ক্ষত, রক্তহীনতা প্রভৃতি এটার বিশেষ প্রয়োগ লক্ষণ। মার্ক-সল-সর্বপ্রকার উপদংশেরই একটি বিশিষ্ট ঔষধ। কোমলাঙ্গে উপদংশ। জননাঙ্গ ঠান্ডা, লিঙ্গাগ্রভাগ ত্বকে চুলকানি। প্রচুর পরিমাণ ঘাম কিন্তু তাতে বেদনার উপশম হয় না।
অন্ডকোষ। ক্লিমেটিস-ঠান্ডা লেগে অথবা প্রস্নেহ স্রাব বন্ধ হয়ে অন্ডকোষের প্রদাহ। স্পার্মাটিক কর্ড ফুলে মোটা ও বেদনাযুক্ত হয়। ব্রোমিয়াম -অন্ডকোষের স্ফীতি, বেদনা ও কঠিন। বেদনার জন্য রোগী নড়াচড়া করতে পারে না। হ্যামামেলিস-প্রদাহের জন্য আক্রান্ত স্থানে টাটানি বেদনা, স্পার্মাটিক কর্ড ফোলে ও বেদনাযুক্ত হয়। ফাইটোলাক্কা – প্রমেহ স্রাব রুদ্ধ হয়ে অথবা সেকেন্ডারী উপদংশ জন্য একশিরা। অন্ডকোষ শক্ত, স্ফীত ও বেদনাযুক্ত। টাসিলেগো – প্ৰনেই তাব বন্ধ হয়ে অন্ডকোষ আক্রান্ত হলে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কোনায়াম – উপদংশ জন্য অথঝ আঘাত লেগে রোগের উৎপত্তি। অন্ডকোষ ফুলে পাথরের মত শক্ত হয়। পালসেটিলা এনেহ তব বন্ধ হয়ে অন্ডকোষের প্রদাহ। স্পার্মাটিক কর্ড ফুলে মোটা হয়, কোমরে বেদনা হয়। উত্তাপে যন্ত্রণায় বৃদ্ধি এবং ঠান্ডায় ও খোলা বাতাসে উপশম। রডোডেনড্রন – প্রােহের পরে অন্ডকোষ ফুলে মোটা ও শক্ত হয়। রোগী নড়াচড়ায় অত্যন্ত কষ্ট অনুভব করে।
স্ত্রীরোগ।-এতে অম্লরজঃ, কষ্টরজঃ, শ্বেতপ্রদর, জরায়ুর প্রদাহ, ডিম্বকোষ প্রদাহ, দুধ-জ্বর, সূতিকা-জ্বর প্রভৃতি আরোগ্য হয়। হঠাৎ ঠান্ডা লেগে কাল চাপ-চাপ রক্তস্রাব হলে এটা ব্যবহার্য্য। ঋতুস্রাব বিলম্বেই হোক আর শীঘ্র হোক, রক্ত চাপ-চাপ বা কালবর্ণ হয়। শ্বেত-প্রদরের তার দুধের মত ও শ্লেষ্মাময়। দুধ-জ্বরে রোগিণীর স্তন ফুলে অসহ্য বেদনা হয় ও জিহবায় সাদা লেপ পড়ে।
ঘুংড়ি, হাঁপানি ও হুপিং–কাশি।– যদি পাকস্থলীর বিশৃঙ্খলা হেতু হাঁপানি হয়। কাকির সময় চোখ বের হয়ে পড়বে এমন মনে হয়, তবে কেলি-মিউর ব্যবহার্য্য। হুপিং-কাশিতে জিহবায় সাদা লেপ থাকে। কেলি-মিউর -নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, প্লুরিসি, যক্ষ্মা এবং সাধারণ কাশির দ্বিতীয় অবস্থায় যখন গাঢ়, শক্ত, সাদাবর্ণের বা দুধের মত গয়ার বের হয় এবং জিহবায় সাদা বা পুবর্ণের পুরু লেপ থাকে তখন ব্যবহাৰ্য্য।
হাম ও বসন্ত।-হামের উদ্ভেদসহ গ্রন্থিস্ফীতি। বসন্ত রোগের প্রথম অবস্থায় এই ঔধ প্রয়োগ করলে বসন্ত রোগের তেজ নষ্ট হয়ে এবং পুঁজ না হয়ে শীঘ্রই শুকিয়ে যায়।
আগুনে পোড়া।- আগুনে পোড়ার দ্বিতীয় অবস্থায় যখন দগ্ধ স্থানে ফোস্কা পড়ে তখন কেলি – মিউর প্রধান ঔষধ। ঔষধ সেবনের সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত স্থানে এটার লোশন দিতে হয়। তুলনীয়।– হোমিওপ্যাথিক ঔষধ-ক্যান্থারিস ও আর্টিকা-ইউরেন্স উভয়ই প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। সকল প্রকার অবস্থাতেই এটার যে কোন একটির আভ্যন্তরিক ও বাহ্যিক প্রয়োগ চলতে পারে। ফোস্কা পড়ায় এবং অত্যধিক জ্বালায় ক্যান্থারিস ভাল, ফোস্কা না পড়লে এবং অল্প জ্বালা থাকলে -আর্টিকা ইউরেন্স। অত্যধিক যন্ত্রণার সঙ্গে অস্থিরতা থাকলে এবং ফোস্কা পড়লে – কষ্টিকাম ৩০ আভ্যন্তরিক প্রয়োগ হিতকর, বাহ্যিক প্রয়োগে আর্টিকা-ইউরেন্স ও হাইপারিকাম বিশেষ ফলপ্রদ।
মৃগী ও ধনুষ্টঙ্কার।-চর্মরোগাদি বসে যাবার ফলে মৃগী দেখা দিলে এটা ব্যবহাৰ্য্য। লোকিয়া স্রাব বন্ধ হয়ে স্ত্রীলোকদের ধনুষ্টঙ্কার হলে এবং পূর্ব-বর্ণিতরূপ জিহবা লক্ষণ থাকলে এটা উপযোগী। তুলনীয়।-চর্মরোগ চাপা পড়ে মৃগী – অ্যাগারিকাস, কিউগ্রাম-মেট, জিঙ্কাম-মেট।
রূপান্তরিত বা স্থানান্তরিত ব্যাধি
চর্মরোগ চাপা পড়ে শোথ-ডাল্কামারা।
চর্মরোগ চাপা পড়ে পক্ষাঘাত-কষ্টিকাম, জিঙ্কাম।
চর্মরোগ চাপা পড়ে হাঁপানি-এপিস, আর্সেনিক, কার্বো-ভেজ, ডাল্কামারা, ইপিকাক, সোরিণাম, পালস, সালফার।
চর্মরোগ চাপা পড়ে উন্মাদরোগ-কষ্টিকাম, সোরিণাম, সাক্কার।
চর্মরোগ চাপা পড়ে উদরাময় – মেজেরিয়াম, সালফার।
চর্মরোগ চাপা পড়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নর্তন বা কম্পন-কষ্টি, কিউপ্রাম-মেট, জিহবাম-মেট।
অ্যাপেন্ডিসাইটিস – রোগের পুরাতন অবস্থায় এটা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তরুণ রোগের দ্বিতীয় অবস্থায় যখন রসাদি সঞ্চিত হয়ে পেট ফুলে শক্ত হয়, কোষ্ঠবদ্ধতা থাকে, জিহবা শ্বেত ও পাংশুবর্ণের হয়, তখন এটা কার্যকরী।
তুলনীয়।-তরুণ অবস্থায় বেলেডোনা বিশেষ ফলপ্রদ হয়ে থাকে। ডান কুঁচকীর উপরে আক্রান্ত স্থানে দপদপকর বেদনা এবং স্পর্শকাতরতা। অর্দ্ধ পুরাতন অবস্থায় (subacute stage), যখন বেদনা অপেক্ষাকৃত কম থাকে, যকৃৎ আক্রান্ত হয়, ন্যাবার লক্ষণ প্রকাশ পায়, আমাশয়ের মত মলত্যাগ করে, তখন মার্ক-সল বিশেষ উপযোগিতার সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পুঁজ হওয়ার উপক্রমে অত্যধিক স্পর্শকাতরতা থাকলে হিপার সাস্কৃ উপকারী। অ্যাপেন্ডিসাইটিস ডানদিকের ব্যাধি, সুতরাং লক্ষণানুসারে লাইকোপোডিয়াম বিশেষ উপযোগী হয়ে থাকে। রোগীর অম্লদোষ পেটফাঁপা, বেলা ৪টা হতে রাত্রি ৮টা পর্যন্ত রোগলক্ষণের বৃদ্ধি। আইরিস টেনাক্স অ্যাপেন্ডিসাইটিসের অন্যতম উৎকৃষ্ট ঔষধ। আক্রান্ত স্থানে তীব্র বেদনা, অত্যন্ত দুর্বলতা এবং অবসন্নতা, কোষ্ঠবদ্ধতা, পিত্তবমি ইত্যাদি লক্ষণ বর্তমানে ব্যবহৃত হয়। অ্যাপেন্ডিক্সে পুঁজ হয়ে যদি সেপটিক হয়, তা হলে এচিনেসিয়া বিশেষ ফলপ্রদ হবে।
একজিমা বা কাউর। কাউর হতে যখন ময়দার গুঁড়ার মত সাদা-সাদা ও বুস্কির মত পদার্থ উঠে বা আঠার মত সাদা স্রাব বের হয়, অত্যন্ত চুলকানি থাকে, ঐ সঙ্গে পূর্ববর্ণিত প জিহবা লক্ষণ দেখা যায়, তখন এটা ব্যবহার্য্য। যুবক-যুবতীদের মুখে ও ঘাড়ে ব্রণ বের হয়ে সেটা হতে ভাতের মত পদার্থ বের হলে এটা ব্যবহার্য্য।
শক্তি।– ৩x, ৬x, ১২x, চূর্ণ, ৩০, ২০০ শক্তি ব্যবহার্য্য